বৃহস্পতিবার, ২৬ Jun ২০২৫, ০৬:২৭ অপরাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
গলাচিপায় ভরাট হয়ে যাচ্ছে প্রাচীন খাল ও পুকুর

গলাচিপায় ভরাট হয়ে যাচ্ছে প্রাচীন খাল ও পুকুর

গলাচিপা প্রতিনিধি ॥ দখল ও দূষণের কবলে পড়েছে গলাচিপা পৌর খালসহ এলাকার প্রাচীন পুকুর ও জলাশয়। এক সময় শতাধিক পুকুর ও জলাশয় থাকলেও এর অধিকাংশই এখন অস্তিত্ববিহীন। বর্তমানে যে কয়েকটি পুকৃুরের অস্তিত্ব রয়েছে তার অধিকাংশের পানি ব্যবহারের অনুপযোগী। এক সময়ের গলাচিপা শহরের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া রামনাবাদ নদী থেকে বদনাতলী, উলানিয়া বন্দরে লঞ্চসহ বিশাল আকারের নৌকা যাতায়াত করত। অবৈধ ভাবে বাঁধ দেওয়ার ফলে পানি যথাযথভাবে যাতায়াত করতে না পারায় এটি বদ্ধ জলাশয় ও বৃহদাকার ডাষ্টবিনে পরিণত হয়েছে। এ অবস্থায় জলাশয় সংরক্ষণে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ না নিলে ভবিষ্যতে বড় ধরনের পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা রয়েছে।গলাচিপা শহরের খাল সম্পর্কে পৌর মেয়র আহসানুল হক তুহিন জানান, ‘অনতিবিলম্বে এটি সংস্কার ও পরিচ্ছন্ন করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ এদিকে, সরকারি যে কয়টি জলাধার এখনও ব্যবহারযোগ্য রয়েছে তা হলো- উপজেলা পরিষদের দিঘি, জেলা পরিষদের পুকুর, ভূমি দফতরের ৩টি, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ও গলাচিপা ডিগ্রি কলেজের ২টি। বিগত কয়েক বছর ধরে ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুরগুলো ভরাট হয়ে গেছে। ভরাটকৃত স্থানে নির্মাণ করা হচ্ছে পাকা বাড়ি-ঘর। এদিকে, শহরের পুকুর ও জলাশয় ভরাট করার পর যে কয়েকটি এখনও টিকে আছে তাও ভরাট হয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন সচেতন মহল। এছাড়াও কোনভাবে শহরের কোথাও আগুন লাগলে সাধারণ মানুষকেই তা নিয়ন্ত্রণে আনতে হয়। ফায়ার ব্রিগেড স্থাপন হলেও কেন চালু হয়নি এখনও এ প্রশ্ন এলাকাবাসীর। গলাচিপা উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. নজরুল ইসলাম জানান, ‘যেসব সরকারি পুকুর দখল হয়ে আছে, তা উচ্ছেদের জন্য অতিদ্রত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com